রাজনীতিরাজ্যের খবর

‘কবিগুরু ও গান্ধীজির মতভেদ ছিল’ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর গলায় সেকালের রাজনীতি

1 0
Read Time:2 Minute, 51 Second

24Hrs Tv ওয়েব ডেস্ক : এদিকে দিনের শুরুতে যখন তিনি জোড়াসাঁকোয় ঠাকুরবাড়িতে গিয়েছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। তখন তাঁর সঙ্গে ছিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার, বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তাঁরাও এদিন রবি-মূর্তিতে মালা দিয়ে শ্রদ্ধা জানান। জোড়াসাঁকোতে রবীন্দ্রনাথের মূর্তিতে মাল্যদানের পর পেট্রোপোল সীমান্তে থানা ভবন উদ্বোধন অনুষ্ঠানে যোগ দেন অমিত শাহ। সেখান থেকেই ফের একবার ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কে জোরদার করতে বড় বার্তাও দেন তিনি। তিনি বলেন, ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক কেউ ভাঙতে পারবে না। এরপরই পেট্রাপোলের মৈত্রী গেটের ভূমি পুজোয় যোগদান ও করেন তিনি। জোড়াসাঁকোয় ঠাকুরবাড়িতে যাওয়ার পাশাপাশি দিনভর একগুচ্ছ কর্মসূচিতে যোগ দেন তিনি। এই দিনটা বাংলার বুকে ব্যস্ত রেখেছিলেন নিজেকে। বিকেল সাড়ে ৫টায় সায়েন্স সিটিতে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মজয়ন্তী উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠান ‘খোলা হাওয়ায়’ যোগ দেন তিনি। সেখান থেকেই রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে তিনি বলেন, “সমগ্র বিশ্বে মুক্ত বিচার ও কলাকে সম্মান জানানোর জন্য গুরুত্বপূর্ণ দিন আজ। উনি বিশ্বমানব। সাহিত্য, গান, নাটক এমন কোনও ক্ষেত্র নেই যেখানে তিনি তাঁর অবদান রাখেন নি।

তিনি আরও বলেন যে, “মাতৃভাষায় শিক্ষার ওপর উনি বরাবরই জোর দিয়েছেন। কবিগুরু ও গান্ধীজির মতভেদ ছিল। কিন্তু দুজনের লক্ষ্য একই ছিল। সম্মান দিয়েছেন একে অপরকে।”তিনি বলেন, “আজকে দিনে রাজনীতিতে যে ধরনের সংকুচিত ভাবনা দেখি, তা গুরুদেবের ভাবনার বিপরীতে।” এই প্রসঙ্গে তিনি রাজনীতির সংকোচন বলতে কাকে ইঙ্গিত দিয়েছেন তা নিয়ে জল্পনার আর শেষ নেই রাজনৈতিক মহলে। অনেকেই মনে করেছেন বাংলার রাজনীতিকেই বুঝিয়েছেন তিনি।

Happy
Happy
0 %
Sad
Sad
0 %
Excited
Excited
0 %
Sleepy
Sleepy
0 %
Angry
Angry
0 %
Surprise
Surprise
0 %

Related Articles

Average Rating

5 Star
0%
4 Star
0%
3 Star
0%
2 Star
0%
1 Star
0%

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button