স্বাস্থ্য সাথী কার্ড থাকতেও রুগী পেলো না পরিষেবা

Read Time:2 Minute

স্বাস্থ্য সাথী কার্ড থাকা সত্বেও ভর্তি হতে না পারলো না রুগী। মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশ কার্যকরী হচ্ছে না বলেই অভিযোগ রুগীর পরিবারের। রোগী ও তাদের আত্নীয়দের আরও অভিযোগ, রাজ্য সরকারের নির্দেশকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে হাসপাতালের বেড খালি থাকলেও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বলছেন বেড নেই।

স্বাস্থ্য সাথী কার্ড নিতে অস্বীকার করেছে বারাসাতের একটি নার্সিং হোম কর্তৃপক্ষ। এছাড়াও বারাসাতের আরো বেশ কয়েকটি নার্সিংহোম এর বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ উঠেছে। স্বাস্থ্য সাথী কার্ড দেখলেই নার্সিংহোম কর্তৃপক্ষ জানাচ্ছেন হাসপাতালের বেড নেই। অভিযোগ পাওয়ার পর পাল্টা দাওয়াই বারাসাত পুরসভার। বুধবার বারাসতের সমস্ত নার্সিংহোম মালিকদের নোটিস পাঠানো হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, কোথায় কতো বেড খালি আছে এবং কতোজন রোগী ভর্তি আছে তা প্রকাশ্যে ডিসপ্লে বোর্ড রেখে জানাতে হবে। স্বাস্থ্য সাথী কার্ড যাদের আছে সেই সব রোগীদের ফেরানো যাবে না।

রোগীর পরিবারের অভিযোগ গত ২৮ তারিখ রাতে খড়দার বাসিন্দা গণেশ ঘোষালকে ভর্তি করা হয় বারাসতের বেসরকারি হাসপাতালে। পরিবারের অভিযোগ স্বাস্থ্য সাথীর কার্ড থাকা সত্ত্বেও কার্ড নিতে অস্বীকার করে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।

অভিযোগ, বিভিন্ন বেসরকারি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ও নার্সিহোম স্বাস্থ্যসাথী কার্ডে করোনার চিকিৎসা করছে না। শুধু করোনা রোগী নন, অন্যান্য রোগীদেরও এই কার্ডে চিকিৎসা হচ্ছেনা বেসরকারি বিভিন্ন হাসপাতালে। স্বাস্থ্যসাথী কার্ডের আওতায় রাজ্যে ১০৬১ টি বেসরকারি হাসপাতালকে সংযুক্ত করা হয়েছে বলে রাজ্য সরকার জানিয়েছে।

 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *